শিশু একাডেমিতে ৭ই মার্চের ভাষণ ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা
কবি আসাদ চৌধুরী শোনালেন ৭ই মার্চের গল্প। লাল-সবুজের রঙে বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি হয়ে মিলনায়তন পূর্ণ করেছিল শিশু একাডেমির শিশুরা। ওরা শুনলো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ। বঙ্গবন্ধু কীভাবে জাগিয়ে তুললেন এ বাঙালি জাতিকে।
এ উপলক্ষে আয়োজিত শিশু একাডেমির অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সচিব জনাব কামরুন নাহার। অনুষ্ঠানে ৭ মার্চের তাৎপর্য তুলে ধরে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার ওপর শিশুদের গল্প শোনান ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির সম্মানিত উপাচার্য জনাব আব্দুল মান্নান, কবি কাজী রোজী এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক জনাব সেলিনা হোসেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক ও শিশু সাহিত্যিক জনাব আনজীর লিটন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার” এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য স্বীকৃতি লাভ করেছে। এ অসামান্য অর্জনে অনুপ্রাণিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে এ দেশের শিশুরা সুনাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্ব স্বীকৃতি বিষয়ক তথ্যচিত্র : “এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম” শিশু-কিশোরদের মাঝে প্রদর্শিত হয়।