জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার নীতিমালা মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত
হাবিবুর রহমান /লিগ্যাল ভয়েস টোয়েন্টিফোর :
মন্ত্রিসভা ‘জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০১৯’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে। অর্থনীতির গতি বৃদ্ধি ও দক্ষ কর্মীর ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষে এ খসড়াটি তৈরি করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৈঠকের পর সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘অর্থনীতির গতি বৃদ্ধি ও দক্ষ কর্মীর ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষে মন্ত্রিসভা ‘জাতীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন তহবিল ব্যবহার নীতিমালা-২০১৯’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে।’
ভারতের মাটিতে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি জয়ের ঢেউ আছড়ে পড়েছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্রেও। আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকেও এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠক শেষে নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিক সম্মেলনে এসে বলেছেন, ‘আমি এক সময় ক্রিকেটার ছিলাম। ফার্স্ট ডিভিশনেও খেলেছি’।
মন্ত্রিসভা বৈঠক নিয়ে এটাই খন্দকার আনোয়ারের প্রথম ব্রিফিং।
দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম মন্ত্রিসভা বৈঠকের শুরুতে আলোচনার বিষয় ছিল টাইগারদের জয়। এই বিষয়ে সাংবাদিকদের মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘….মুশফিক যে ইনিংস খেলেছে, এটা সম্ভবত টি-টোয়েন্টির ওয়ান অব দ্য বেস্ট ইনিংস। আপনারা কি জানেন, ক্যাবিনেট শুরু হওয়ার আগে আমি নিজে একজন ক্রিকেটার ছিলাম। আমি আবাহনী এবং ইয়ং পেগাসাসের হয়ে ফার্স্ট ডিভিশনে পর্যন্ত খেলেছি’।
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে ক্যাবিনেটে মাননীয় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশের টেস্ট স্ট্যাটাসের পেছনে আমাদের ক্যাবিনেট সেক্রেটারির অবদান আছে। তখন সাবের হোসেন চৌধুরী সাহেব ছিলেন বোর্ডের সভাপতি, আমার এই মন্ত্রী (অর্থমন্ত্রী) ছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী, আশরাফুল ভাই ছিলেন তখন আইসিসির সঙ্গে কো-অর্ডিনেটর।
আমি ছিলাম স্পোর্টস ডাইরেক্টর। স্টেডিয়ামগুলো সব আমার আন্ডারে ছিল। মিনি ওয়ার্ল্ডকাপ থেকে শুরু করে পরবর্তীতে এশিয়া ওয়ার্ল্ডকাপে বাংলাদেশের স্ট্যাটাস, ওই অনুষ্ঠানটি কিন্তু আমি উপস্থাপনা করেছিলাম স্টেডিয়ামে। ‘